সাইবার অপরাধ গুলো কি কি

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বর্তমানে আমাদের নিত্যসঙ্গী। কম্পিউটার  ও ইন্টারনেটের অগ্রগতি দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সাইবার অপরাদের মাত্রা। সাইবার অপরাধগুলো কি কি সেই বিষয়ে আমাদের জানতে হবে। এই পোস্টে সাইবার অপরাধ গুলো কি কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোকপাত করা হলো-

র‌্যানসমওয়্যারঃ

র‌্যানসামওয়ার এক ধরনের ম্যালওয়্যার ভাইরাস। এই ম্যালওয়্যার ভাইরাস আক্রান্ত  ডিভাইসের হার্ড ড্রাইভের সকল ফাইলকে এনক্রিপ্ট করে । ফলে সেখানে প্রবেশাধিকার সম্ভব হয় না। এনক্রিপশন কী (Encryption Key) এতটাই বড় হয় যে, সেটাকে ভেদ করা প্রায় অসম্ভব। মুক্তিপণের বিনিময়ে আপনাকে অ্যাক্সেস নিতে হয়। এ র‌্যানসামওয়্যারের হাত থেকে বাঁচতে ওয়েবসাইট ভিজিটে সতর্ক হতে হবে। বিশেষভাবে পর্ণোগ্রাফি ওয়েবসাইট, অধিক বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত  ওয়েবসাইট এড়িয়ে চলুন। 

কোন ইমেইল ওপেন করার আগে অ্যাড্রেসটি ভালোভাবে দেখে নিন। 

কম্পিউটারে কাজ করার সময় মাঝে মাঝে কিছু পপ আপ আমাদের সামনে আসে যেগুলো ‘Allow’ ‘Agree’ এই জাতীয় বোতামে ক্লিক করার প্রস্তাব করে। এই পপ আপগুলো পরিহার করুন। 

আপনার ডিভাইসের নিরাপত্তা ফিচার সচল রাখুন এবং ডিভাইসটিকে মাঝে মাঝে আপডেট করুন। 

ডিভাইসে অ্যান্টিভাইরাস অ্যাকটিভ রাখুন। পাবলিক ওয়াইফাই এড়িয়ে চলুন। 

ফিশিংঃ

ফিশিং একটি ডিজিটাল প্রতারণা। প্রতিষ্ঠিত কোন ব্যান্ডের নাম করে আপনার তথ্য হাতিয়ে নেয়। এক্ষেত্রে নামের কিছুটা পরিবর্তন করে। যেমন, facebook.com এই ওয়েবসাইটকে facebok.com নামে আপনার কাছে উপস্থাপন করল। আপনি তাতে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করার সাথে সাথে হ্যাকার আপনার আইডি হ্যাক করে আপনারে প্রবেশাধিকার অসম্ভব করে দেয় । এভাবে হ্যাকার আপনার আইডি হ্যাক করে।

amazon.com এর নাম সামান্য বিকৃত  amazone.com  কিংবা daraz.com কে  daraaz.com হিসেবে আপনার কাছে উপস্থাপন করে থাকে। সেখান অফার চলছে কিংবা মেম্বারশিপ ফর্ম পূরণ করলেই ২০০০ টাকা ক্যাশব্যাক অফার । এরকম লোভনীয় বিজ্ঞাপন দিয়ে আপনাকে বিমোহিত করে। যেই আপনি সেই ফর্ম ফিলাপ করবেন হ্যাকার আপনার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, ওয়েবসাইট, ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডের যাবতীয় তথ্য হাতিয়ে নিয়ে আপনাকে সর্বসান্ত করে বসবে।

সাইবার অপরাধ গুলো কি কি
সাইবার অপরাধ গুলো কি কি

 সেল ফোনে কলের মাধ্যমে আপনার থেকে কৌশলে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতিয়ে নেয়ার চেষ্টা চালায়। আবার কিছু মেইলের মাধ্যমে আপনার কাছে কিছু ক্ষতিকর লিংক পাঠিয়ে থাকে । যেটাতে ক্লিক করার সাথেই আপনার ডিভাইসের সকল তথ্য হ্যাকার স্ক্যান করে আপনাকে স্বর্বসান্ত করে।

স্প্যামিংঃ

স্প্যাম হচ্ছে  অপ্রাসঙঙ্গিক ও যুক্তিহীন তথ্য। এক সাথে একাধিক ব্যক্তির কাছে এই তথ্য গুলো ছড়িয়ে দেয়া হয়। যেগুলো অবাঞ্চিত ও ভিত্তিহীন। অর্থাৎ গ্রাহকের অনিচ্ছা সত্ত্বেও কিছু অপ্রাসঙ্গিক তথ্য গ্রাহকের কাছে পৌছে দেয়া হয় সেগুলোকে স্প্যাম বলে। 

ইমেইলের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি স্প্যামিং হয়ে থাকে। এছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, মেসেজ চ্যাটিং গ্রুপ, ফোরাম, মোবাইল অ্যাপস এর মাধ্যমেও স্প্যামিং ছড়ানো হয়। 

স্প্যামিং এর নামকরণ হয়েছে মন্টি পাইথন স্কেচ নামক এক ধরনের খাবারের নাম থেকে যা অরুচিকক এবং নিতান্ত অপছন্দনীয়। স্প্যামিং একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। উইকিপিডিয়ার তথ্যমতে, ২০১১ সালে বিশ্বব্যাপী প্রায় ৭ ট্রিলিয়ন স্প্যাম ছড়ানো হয়। যে বা যারা স্প্যামিং করে তাদের স্প্যামার বলে। 

স্প্যামিং এ কিছু লিংক শেয়ার করে যেগুলোতে ক্লিক করলে আপনার ব্যক্তিগত সকল তথ্য স্প্যামার হাতে চলে যায়। এ জন্য এইসকল লিংকে ক্লিক করা থেকে সাবধান হতে হবে। বর্তমানে অনেক আকর্ষনীয় ও লোভনীয় বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে স্প্যামাররা।  আশ্চর্যজনক  নিউজ শেয়ার করে তার মধ্যে দূষিত লিংক দিয়ে আপনার ডাটা হাতিয়ে নেয়ার চেষ্টা চালায় স্প্যামাররা। তাই কোন ইমেইল কিংবা লিংকে ক্লিক করার আগে ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করুন।

ক্রিপ্টোজ্যাকিংঃ

আমারা বিটকয়েন সম্পর্কে সকলেই কমবেশি জানি। তো ক্রিপ্টোজ্যাকিং হচ্ছে বিটকয়ের অর্জনের জন্য হ্যাকার কর্তৃক সংঘটিত সাইবার অপরাধ। 

ক্রিপ্টোজ্যাকিং হলো কোন কম্পিউটার ব্যবহারকারীর অজান্তে এবং ইচ্ছার বিরুদ্ধে হ্যাকার কম্পিউটারের রিসোর্স (যেমন, সিপিইউ, মেমরি) ব্যবহার করে ক্রিপ্টোকারেন্সি তৈরি বা উপার্জন করে। 

আমরা অনলাইনে ওয়েবসাইট ভিজিট করে ফ্রি সফটওয়্যার ও অ্যাপস ‍ডাউনলোড করি। তখন সেই ব্যবহারকৃত সফটওয়্যারের হ্যাকার আমাদের অজান্তে আমাদের ফোন বা কম্পিউটারের অ্যাক্সেস নিয়ে কম্পিউটারের রিসোর্স (যেমন, সিপিইউ, মেমরি) ব্যবহার করে ক্রিপ্টোকারেন্সি তৈরি বা অর্জন করে থাকে। এই বিষয়টিই হচ্চে ক্রিপ্টোজ্যাকিং।

সাইবার অপরাধ গুলো কি কি
সাইবার অপরাধ গুলো কি কি

ক্রিপ্টোজ্যাকিংয়ের শিকার কিনা বোঝার উপায়ঃ

 পিসি খুবই স্লো লোডিং হচ্ছে কিনা তা চেক করুন।

আপনার পিসি অতিরিক্ত গরম হচ্ছে কিনা। 

আপনার পিসির কুলিং ফ্যান পূর্বের চেয়ে অনেক জোরে ঘুরছে কিনা।

পিসির ব্যাটরির পাওয়ার খুব দ্রুত শেষ হচ্ছে কিনা তা খেয়াল করুন।

উপরের লক্ষণ গুলো নিশ্চিত হলে বুঝবেন আপনার ডিভাইস ক্রিপ্টোজ্যাকিংয়ের শিকার। এরূপ এক্ষেত্রে পিসিতে অ্যান্টিভাইরাস সচল রাখুন। অনলাইনে ব্রাউজ করার সময় অপ্রয়োজনীয় নটিফিকেশন ডিজঅ্যালাউ করুন। বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট হতে ফাইল ডাউনলোড করার চেষ্টা করবেন। 

সাইবারমবিং বা সাইবারবুলিংঃ

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে কাউকে হয়রানি করাই সাইবারমবিং বা সাইবারবুলিং। মূলত সোশ্যাল মিডিয়া, ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং সফটওয়্যারের মাধ্যমে সাইবারবুলিং এর মতো সাইবার অপরাধ ঘটে ।

সাইবার বুলিং এর মধ্যেঃ

      • সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে কারো সম্পর্কে মিথ্যা, বিব্রতকর তথ্য ছড়িয়ে দেয়া।
      • অবমাননাকর ছবি ও ভিডিও ছড়ানো।
      • মেসেজের মাধ্যমে কাউকে হুমকি দেয়া। 
      • নিজের পরিচয় গোপন করে অন্যের পরচয় ব্যবহার করে কাউকে হুমকি দেয়া। 

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি (Artifiicial Intelligence) অগ্রগতিতে সাইবার বুলিং এর প্রকোপ বাড়ছে।

সাইবার বুলিং প্রতিরোধে আপনার সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখুন। অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ড নির্দিষ্ট সময় পরপর আপডেট রাখুন। টু ফ্যাক্টর অথেনটিকেশ চালু রাখুন। পিসিতে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইনস্টল রাখুন। সোশ্যাল মিডিয়ার সেটিংসে ব্যক্তিগত তথ্য দেয়া থেকে বিরত থাকুন। গুগল ফটোতে আপনার ছবি ও ভিডিও রাখা থেকে বিরত থাকুন। 

কোন অ্যাকাউন্ট হতে সাইবার বুলিং এর শিকার হলে সেই নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিন।

আরও পড়ুন:

সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের ১০ টি উপায়

অপারেশন সার্চলাইটের নৃশংস হত্যাকান্ডের খবর বিশ্বে কীভাবে ছড়িয়েছিল

সাইমন ড্রিং এর মুক্তিযুদ্ধে অবদান

সফটওয়্যার ও মেধাস্বত্ব ‍চুরিঃ

মেধাস্বত্ব এক ধরনের সম্পদ যার অধিকার বা স্বত্ব সৃষ্টিকারীর হাতে ন্যস্ত থাকে। স্বত্বাধিকারীর অনুমতি ছাড়া মেধাস্বত্ব ব্যবহার মেধাস্বত্ব লঙ্ঘন। মৌলিক সৃজনশীল কোন কর্মের স্রষ্টাকে সেই সৃষ্টিকর্মের আইনগত স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। তিনি সেই সৃষ্টিকর্মের একক  ও অনন্য স্বত্বাধিকারী। নির্দিষ্ট সময়সীমা পর্যন্ত সেই সৃজনশীল কর্মের অধিকার একান্ত সেই সৃষ্টিকারী ব্যক্তির। তার অনুমতি ব্যতিত সেই সৃষ্টিকর্ম ক্রয়বহির্ভূত ব্যবহার, ডুপ্লিকেট করা, বিতরণ করা মেধাস্বত্ব আইনের লঙ্ঘন। এই একটি অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়। 

সফটওয়্যার একটি ডিজিটাল প্রোডাক্ট। একটি সফটওয়্যার ডেভলপ করার জন্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের প্রোগ্রামার ও ডেভলপাররের যথেষ্ট সময়, শ্রম ও অর্থের ব্যয় হয়। প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠানের অনুমতি ছা্ড়াই সফটওয়্যার ব্যবহার করা, কপি করা, বিতরণ করা, আংশিক পরিবর্তন করে নিজের নামে চালানোকে সফটওয়্যার পাইরেসি বলা হয়। সফটওয়্যার পাইরেসির ফলে কোম্পানির আর্থিক ক্ষতি হয়। সফটওয়্যার পাইরেসি একটি সাইবার অপরাধ। 

সাইবার এক্সটরশন বা সাইবার চাঁদাবাজিঃ

হ্যাকার আপনার তথ্য হাতিয়ে নিয়ে আপনার আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, ওয়েবসাইট, সোশাল অ্যাকাউন্ট জব্দ করে মুক্তিপণ দাবি করতে পারে। এটাই মূলত সাইবার চাঁদাবাজি।

সাইবার স্টকিংঃ

সাইবার স্টকিং হচ্ছে গোপনে কোন ব্যক্তির ওপর নজরদারি। ধরুন, আপনি ফেসবুকে একটি সেলফি আপলোড করেছেন। কমেন্টে একজন আপনার হাত ঘড়ির খুব প্রশংসা করলেন। কিন্তু পরক্ষনে সে আবার কমেন্টে লিখলেন, তুমি পার্কে কখন গিয়েছো। আপনি হয়তো সেলফিতে পার্কের কোন দৃশ্যই আপলোড দেন নি। কিন্তু সেই ব্যক্তি তাহলে কিভাবে আপনার অবস্থান জানল? 

সাইবার স্টকিং বিষয়টা মূলত এটাই। আধুনিক ডিজিটাল প্রযুক্তির যুগে হ্যাকার বিভিন্নভাবে আপনার গতিবিধি, সকল গোপনীয়  ও ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেয়। আপনার পিসিতে কোন সফটওয়্যার বা অ্যাপস দূরবর্তী হতে কোডিং এর মাধ্যমে বসিয়ে দিয়ে আপনার সকল তথ্য, আপনার গতিবিধি শনাক্ত করতে পারে। আপনার কাছে বড় অংকের আর্থিক চাঁদা দাবি করতে পারে। 

এজন্য অপরিচিত কোন অ্যাকউন্ট হতে রিকুয়েস্ট আসলে ভালোভাবে যাচাই করে ফ্রেন্ড লিস্টে অন্তর্ভূক্ত করুন। ফেসবুকের নিরাপত্তা সেটিংস আপডেট রাখুন। আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখুন। 

ম্যালওয়্যার অ্যাটাকঃ

ম্যালওয়্যার এক ধরনের ক্ষতিকারক সফটওয়্যার। এই ধরনের ক্ষতিকারক সফটওয়্যার কম্পিউটার বা মোবাইলে অনুপ্রবেশ করে আপনার ডাটা চুরি, ডাটা নষ্ট , সিস্টেমের ফাংশন নষ্ট করা এমনকি সিস্টেমকে ধ্বংস করতে পারে। যেমন, কম্পিউটার ভাইরাস, ওয়ার্ম, ট্রেজান হর্স, র‌্যানসামওয়্যার, স্পাইওয়্যার, অ্যাডওয়্যার ইত্যাদি। 

ম্যালওয়্যার অ্যাটাক হতে সুরক্ষিত থাকার জন্য অপারেটিং সিস্টেম আপডেট রাখুন, যে সব সফটওয়্যার বা অ্যাপস ইনস্টল করা আছে কিন্তু আর  ব্যবহার করেন না সেগুলো মুছে ফেলুন। যে কোন ইমেই ওপেন করার আগে মেইলটি কে পাঠিয়েছে বা কোথা থেকে আসলো তা ভালোভাবে চেক করে তারপর ওপেন করুন। অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করুন। 

ডি ডস অ্যাটাকঃ

ডি ডস অ্যাটাক (DDos)  এর পূর্ণরূপ হচ্ছে, ‘Distributed Denial of Service’ অর্থাৎ একটি সার্ভারকে অবরুদ্ধ বা সম্পূর্ণরূপে অকার্যকর করা। ডিডস একটি সাইবার আক্রমণ। এই আক্রমণে একাধিক ডিভাইস ব্যবহার করে একটি সার্ভার বা নেটওয়ার্কের ওপর অধিক লোড দেয়া হয়। অতিরিক্ত লোডের কারনে সার্ভারটি স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে পারে না, ব্যবহারকারী সাইটটিতে প্রবেশ করতে পারে না। ফলে স্থায়ী বা অস্থায়ীভাবে সাইটটিকে বন্ধ করে দেয়া হয়। 

পরিচয় চুরিঃ

ডিজিটাল বিশ্বে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন সাইবার অপরাধ ঘটছে। সাইবার অপরাধের একটি হলো পরিচয় চুরি Identity Theft.

 হ্যাকিং, ফিশিং, স্প্যামিং এর মতো কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পরিচয় চুরি অর্থাৎ আপনার ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, আপনার ওয়েবসািইট, সোশ্যাল অ্যাকাউন্ট এর  পাসওয়ার্ড ‍চুরি করে। আপনি মুক্তিপন দিতে বাধ্য থাকেন। 

আরও পড়ুন:

যুক্তফ্রন্ট কেন গঠিত হয়েছিল

মুক্তিযুদ্ধে জর্জ হ্যারিসনের অবদান।

মুক্তিযুদ্ধের সময় শরণার্থীরা কোথায় এবং কিভাবে আশ্রয় পেয়েছিল।

মুক্তিযুদ্ধে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পক্ষের ভূমিকা বিস্তারিত।

মুক্তিযুদ্ধে সংগীত শিল্পীদের অবদান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেখুন এই পোস্টে।
Scroll to Top
Verified by MonsterInsights