জাতীয়তাবাদের উপাদানসমূহ কি কি

সুপ্রিয় দর্শক, আপনাকে স্বাগতম। জাতীয়তাবাদের উপাদান সমূহ কি কি শীর্ষক আর্টিকেলে জাতীয়তাবাদ কি বা কাকে বলে এবং জাতীয়তাবাদের উপাদানসমূহ কি কি সে বিষয়ে বিস্তারিত এবং তথ্য সমৃদ্ধ উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। লেখাটি ধৈর্য্য ও মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অনুরোধ রইল।

Table of Contents

জাতীয়তাবাদঃ

জাতীয়তাবাদ  রাষ্ট্র বিজ্ঞানের একটি আধুনিক ধারনা। জাতীয়তাবাদের ধারণাকে কেন্দ্র করেই বর্তমান রাষ্ট্রগুলো প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বর্তমান বিশ্ব রাজনীতির নিয়ন্ত্রণক  এই জাতীয়তাবাদ।

জাতীয়তাবাদের উপাদানসমূহ কি কি
ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারনা

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী প্রচারণায় অতি জাতীয়তাবাদী স্লোগান, “Make America great again” স্লোগানে ট্রাম্প মূলত শেতাঙ্গ জাতীয়তাবাদকে জাগিয়ে তুলেছেন। এই জাতীয়তাবাদী স্লোগানের মাধ্যমে অরিজিনাল আমেরিকানদের তিনি ঐক্যবদ্ধ করেছেন। আর এই জাতীয়তাবাদকে কাজে লাগিয়েই ডোনাল্ড ট্রাম্প দুইবার  আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন।

ভারতেও উগ্র হিন্দু জাতীয়তাবাদকে ভিত্তি করে নরেন্দ্র মোদি তার ক্ষমতার গদি পাকাপোক্ত করতে সমর্থ হয়েছেন। ঠিক একই ঘটনা ঘটেছে আফগানিস্তানের তালেবান। জার্মানির হিটলার এই জাতীয়তাবাদকে কাজে লাগিয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাঁধিয়ে ছিলেন। জাতীয়তাবাদ তাই একই সঙ্গে ইতিবাচক ও নেতিবাচক ভূমিকায় অবতীর্ণ।

উপরোক্ত আলোচনাগুলো হয়তো আপনাকে জাতীয়তাবাদ সম্পর্কে একটু সম্যক ধারণা দিয়েছে। জাতীয়তাবাদ মূলত এই বিষয়গুলোাকেই নির্দেশ করে। 

জাতীয়তাবাদ হচ্ছে কোন জাতীসত্তার মধ্যে ঐক্যের অনুভূতি। অর্থাৎ জাতীয়তাবাদ হচ্ছে অনুভূতির ব্যাপার। আবেগের ব্যাপার। এগুলো ধরা কিংবা ছোঁয়া যায় না। জাতীয়তাবাদ তাই এক অদৃশ্য শক্তি। ধর্ম, ভাষা, ভৌগোলিক অবস্থান, অর্থনৈতিক স্বার্থ, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ঐক্য এগুলো বিষয়ের যে কোন একটি বিষয় মিলে গেলে যে কোন জনসমষ্টি নিজেদের এক ও অভিন্ন ভাবেন এবং ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাষ্ট্র গঠনে উদ্বুদ্ধ হয়। যে কোন একটি উপাদান জনগনকে ঐক্যবদ্ধ করতে যথেষ্ট। 

সপ্তদশ শতাব্দীতে জাতীয়তাবাদের উত্থান ঘটে এবং ঊনবিংশ শতাব্দীতে জাতীয়তাবাদ রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অতি গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে স্থান করে নেয়। বর্তমান বিশ্ব ও রাষ্ট্রগুলো জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে। 

যখন কোন সম্মিলিত জনগন বা জনসমষ্টি ভাষা, ধর্ম, বংশ, রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক স্বার্থ প্রভৃতি কারনে রাষ্ট্র গঠনে ঐক্যবদ্ধ হয় সেই ধারণাকেই জাতীয়তাবাদ বলে। 

জাতীয়তাবাদের ইংরেজি প্রতশব্দ হচ্ছে Nationalism. এই Nationalism শব্দটি  ল্যাটিন শব্দ ‘Natus’ বা  ‘Natio’ হতে এসেছে। যার শাব্দিক অর্থ জন্ম। অর্থাৎ ব্যুৎপত্তিগতভাবে জাতীয়তাবাদের অর্থ হচ্ছে একই বংশোদ্ভূত জনগন বা জনসমষ্টি।

অর্থাৎ, জাতীয়তাবাদ হচ্ছে কোন নির্দিষ্ট জনসমষ্টির বা জাতীগোষ্ঠীর ভাষাগত, ধর্মগত, সাংস্কৃতিক,রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, ভৌগোলিক বা ঐতিহ্যগত কারনে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার মানসিক চেতনাকে ‍বুঝায়। যেখানে সেই জনসমষ্টি নিজেদের পরস্পরকে একান্ত আপন এবং অপরাপর হতে আলাদা মনে করে। 

সাইবার অপরাধ গুলো কি কি

সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের ১০ টি উপায়

জাতীয়তাবাদের উপাদানসমূহ কি কি

জাতীয়তা বিকশিত হওয়ার ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো কাজ করে সেগুলোকে জাতীয়তাবাদের উপাদান বলে। জাতীয়তাবাদের উপাদানগুলো নিচে ধাপে ধাপে আলোচনা করা হলো:

বংশগত ঐক্য ও মর্যাদাঃ

বংশগত ঐক্য ও মর্যাদা জাতীয়তা গঠনের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।বংশ বা রক্তের সম্পর্ক মানুষের মধ্যে মজবুত বন্ধন তৈরি করে। কোনো জনসমষ্টির মধ্যে যখন বিশ্বাস জন্মে যে, তাদের শরীরে একই রক্ত প্রবাহিত হচ্ছে, তারা পরস্পর অভিন্ন তখন তাদের মধ্যে স্বজনপ্রীতি এবং অভিন্নতার মনোভাব গড়ে ওঠে। বংশগত ঐক্য প্রবলভাবে জাতীয়তাবাদ গঠনে ভূমিকা রাখে। তবে বর্তমান সময়ের নৃতাত্ত্বিক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানীগন বংশগত ঐক্যকে জাতীয়তা গঠনে খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন না। কারন হিসেবে বলা যায়, একই বংশোদ্ভূত হয়েও কোরিয়া স্বতন্ত্র দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র। আবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা বহু জাতীকে আত্ত্বীকরন করে আধুনিক কল্যান রাষ্ট্র হিসেবে টিকে আছে। 

ভাষাগত ঐক্যঃ

জাতীয়তাবাদের উপাদানসমূহ কি কি
ভাষাগত ঐক্যের ফলে জাতীয়তাবাদের সৃষ্টি হয়

ভাষা ভাব প্রকাশের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। একই ভাষা-ভাষী জনগনের মধ্যে সহজেই ঐক্য ও আন্তরিকতা গড়ে ওঠে। ভাষা জাতীয়তা গঠনে শক্তিশালী উপাদান। ১৯৫২ সালে বাংলা ভাষাকে কেন্দ্র করে পূর্ব বাংলার জনগনের মধ্যে অভিন্ন জাতীয়তার ধারনা জন্ম নিয়েছিল এবং শেষ পর্যন্ত ১৯৭১ সালে বাঙালী জাতী স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্ব মানচিত্রে জায়গা করে নেয়। তবে বিভিন্ন ভাষাভাষী জনগন নিয়েও জাতীয়তাবোধ গড়ে উঠতে পারে। ভারতে অনেক ভাষার জনসংখ্যা থাকা সত্বেও ভারত প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। আবার ইংল্যান্ড ও আমেরিকার ভাষা ইংরেজি হওয়া স্বত্ত্বেও দুটি আলাদা রাষ্ট্র। আবার আরবের অঞ্চলে ভাষা  একই হওয়া সত্তেও অনেকগুলো স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। 

ধর্মগত ঐক্যঃ

জাতীয়তাবাদের উপাদানসমূহ কি কি
ধর্মগত ঐক্যের ফলে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়

ধর্মগত ঐক্য জাতী রাষ্ট্র গঠনের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে বিবেচিত। কারন ধর্মকে কেন্দ্র করে জাতীয়তাবাদ বিকশিত হয়। ধর্মীয় ঐক্য জাতীয়তা গঠনের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। জনসমষ্টির আচার-ব্যবহার, কৃষ্টি-কালচার, সামাজিক রীতিনীতি ও মূল্যবোধ গঠনে ধর্মীয় অনুভূতি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করে। ধর্মীয় অনুভূতি হতে সম্প্রদায়ের মধ্যে ঐক্য গড়ে ওঠে। তাই ধর্ম জাতী গঠনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রাচীন ও মধ্যযুগে ধর্মভিত্তিক সমাজ গড়ে ‍উঠেছিল। অর্থাৎ ধর্মগত ঐক্য জাতীয়তাবাদের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। 

তবে জাতীয়তা গঠনে ধর্ম একমাত্র চূড়ান্ত বিষয় হতে পারে না। যেমন, ১৯৪৭ সালে শুধু ধর্মের ভিত্তিতে পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু জাতীয়তাবাদের অন্য ‍উপাদানের সমন্বয়ের অভাবে ধর্মকে কেন্দ্র করে প্রতিষ্ঠিত সেই পাকিস্তান রাষ্ট্র ১৯৭১ সালে ভেঙে যায়। আবার, বর্তমানে আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় ধর্ম নিরপেক্ষতার নীতি গ্রহণ করা হচ্ছে। 

৫ জন বুদ্ধিজীবীর নাম।

মুজিবনগর সরকারের সদস্য ছিলেন কে কে এ সম্পর্কে বিস্তারিত।

ভৌগোলিক ঐক্যঃ

জাতীয়তাবাদের উপাদানসমূহ কি কিএকই ভৌগোলিক এলাকায় বসবাসরত মানুষের মধ্যে হৃদ্যতা, ভালোবাসা, সহযোগিতা ও সহমর্মিতার মনোভাব গড়ে ওঠে। বিপদে-আপদে তারা সহজেই একে অপরের পাশে দাঁড়ায়। এভাবে দীর্ঘসময় বসবাস করতে করতে তারা সহজেই নিজেদেরকে আপন ভাবতে শুরু করে। এরূপ জনসমষ্টি পরস্পর নিজেদের অবিছিন্ন ভাবতে থাকে। তাই রাষ্ট্রবিজ্ঞানীগন ভৌগোলিক ঐক্যকে জাতীয়তাবাদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে বিবেচনা করে। তবে ভৌগোলিক ঐক্য ছাড়াও জাতীয়তাবাদের অন্য উপাদানগুলোর মিল থাকলে জাতীয়তাবাদ গড়ে উঠতে পারে। ইহুদিবাদী ইসরাইল রাষ্ট্র গঠনের ক্ষেত্রে ভৌগোলিক ঐক্য তেমন গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। শুধামাত্র ধর্মের ভিত্তিতে ইহুদীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতষ্ঠা করে। 

অর্থনৈতিক সমস্বার্থঃ

জাতীয়তাবাদের উপাদানসমূহ কি কিঅর্থনৈতিক অভিন্নতা জাতীয়তাবাদ গঠনে বাস্তবসম্মত উপাদান। অর্থনৈতিক বৈষম্য, শোষণ ও বঞ্চনা জনসমষ্টিকে ঐক্যবদ্ধ করে। শোষন ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে জাতীকে বিপ্লবী করে তোলে কারন মানুষ সাম্যভিত্তিক সমাজে বসবাস করতে চায়। যেমন, ১৯৪৭ সালে ধর্মের ভিত্তিতে অভিন্ন পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। কিন্তু পর্যায়ক্রমে পূর্ব পাকিস্তানের সাথে পশ্চিম পাকিস্তানের অর্থনৈতিক বৈষম্য প্রকট হয়ে ওঠে। পূর্ব বাংলার জনগন অভিন্ন অর্থনৈতিক স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়। পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে শসস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশ নামে আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন করে। অর্থনৈতিক ঐক্য তাই জাতীয়তা গঠনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা হিসেবে কাজ করে। 

মার্কসবাদ অনুসারে, সাম্যভিত্তিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ধর্ম ও ভাষাগত ঐক্যকে পাশ কাটিয়ে জনসমষ্টিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাষ্ট্র গঠনে অনুপ্রাণিত করে। 

অপারেশন সার্চলাইট এর নীল নকশা কে তৈরি করেন। অপারেশন সার্চলাইট সম্পর্কে বিস্তারিত।

অপারেশন সার্চলাইটের নৃশংস হত্যাকান্ডের খবর বিশ্বে কীভাবে ছড়িয়েছিল।

একই শাসন ব্যবস্থাঃ

দীর্ঘদিন ধরে একই শাসন ব্যবস্থার অধীনে বসবাস করা জনসমষ্টির মধ্যে জাতী গঠনের স্পৃহা জাগ্রত হয়। এক্ষেত্রে ভাষা, ধর্ম বা ভৌগোলিক পার্থক্য জাতীয়তা গঠনে বাঁধা হতে পারে না। তাই একই শাসন ব্যবস্থা জাতীয়তাবাদের উপাদান হিসেবে কাজ করে। 

মনোগত বা ভাবগত ঐক্যঃ

একটি নির্দষ্ট জনসমষ্টির একত্রে বসবাসের ঐকান্তিক ইচ্ছা  এবং মানসিক ঐক্য  না থাকলে শুধুমাত্র ভাষা, ধর্ম কিংবা ভৌগোলিক উপাদান দিয়ে জাতীয়তাবাদ গঠিত হয় না কিংবা জাতীরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। জাতীয়তাবাদ গঠনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ন উপাদান হচ্ছে মানসিক ঐক্য। সুদীর্ঘকাল ধরে কোন অঞ্চলে বসবাস করার কারনে সেই নির্দিষ্ট জনসমষ্টির মধ্যে সমজাতীয় আচার, কৃষ্টি-কালচার এর মাধ্যমে ভাবগত ঐক্য গড়ে ওঠে। আর এই ভাবগত ঐক্যে জনগনের মানসিক অবস্থাকে জাতী রাষ্ট্র গঠনে প্রভাবিত করে।

সমাজবিজ্ঞানী বার্নাসের মতে, রত্তের অভিন্নতার চেয়ে ভাবগত বা মানসিক ঐক্য বেশি কার্যকর। 

সাইমন ড্রিং এর পরিচয়।

সাইমন ড্রিং এর মুক্তিযুদ্ধে অবদান

মুক্তিযুদ্ধে জর্জ হ্যারিসনের অবদান।

ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতিক ঐক্যঃ

একই সংস্কৃতি, রীতিনীতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্য জাতী গঠনে গুরুত্বপূর্ন অবদান রাখে। সুদীর্ঘকাল যাবৎ একই অঞ্চলে বসবাস করার ফলে সেই জনগনের মধ্যে ইতিহাস-ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতিক ঐক্য গড়ে ওঠে। পারস্পারিক মেলামেশা, লেনদেন, ভাব বিনিময়, বন্ধুত্ব, বৈরিতা ও যুদ্ধকে মোকাবিলা করা প্রভৃতি কারনে জনগনের মধ্যে ঐহিত্য  ও সাংস্কৃতিক ঐক্য আর ও সুদৃঢ় হয়। । রামজে ম্যূর ও জন স্টুয়ার্ট মিল ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতিক ঐক্য কে জাতীয়তা গঠনে গুরুত্বপূর্ন উপাদান বলে মনে করেন। 

অভিন্ন স্বার্থগত ঐক্যঃ

অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামরিক অভিন্ন স্বার্থ  জনগনকে ঐক্যবদ্ধ হতে অনুপ্রাণিত করে। কোন জনসমষ্টির স্বার্থ যদি অভিন্ন হয় তাহলে তা সেই জনসমষ্টিকে একত্রিত করতে অনুপ্রানিত করে। তারা নিজেদের ঐক্যবদ্ধ করে। অভিন্ন স্বার্থগত ঐক্য জাতীয়তা গঠনের গুরুত্বপূর্ন উপাদান।

আরও পড়ুন:

সুশাসনের বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি

যুক্তফ্রন্ট কেন গঠিত হয়েছিল

মুক্তিযুদ্ধের সময় শরণার্থীরা কোথায় এবং কিভাবে আশ্রয় পেয়েছিল।

মুক্তিযুদ্ধে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পক্ষের ভূমিকা বিস্তারিত।

মুক্তিযুদ্ধে সংগীত শিল্পীদের অবদান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেখুন এই পোস্টে।

মুক্তিযোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় উপাধি গুলো কি কি

যুক্তফ্রন্ট কখন গঠিত হয় এবং এর আদ্যোপান্ত।

কয়টি দল নিয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠন করা হয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস সম্পর্কে ১০ টি বাক্য

মাদার তেরেসা সম্পর্কে ১০ টি বাক্য

 

Scroll to Top
Verified by MonsterInsights