২১ শে ফেব্রুয়ারি “শহীদ দিবস” হিসেবে পালিত হচ্ছে ১৯৫২ সাল থেকে।
১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট সরকার ২১ দফা নির্বাচনী ইশতেহারে ২১ শে ফেব্রুয়ারির স্মরণে শহীদ নিমার নির্মাণ, শহীদদের ক্ষতিপূরন এবং এ দিবসটি তে সরকারি ছুটির বিষয়টি তুলে ধরেন। যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করায় ২১ শে ফেব্রুয়ারি বিষয়টি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হয়। ১৯৫৪ সালের ৭ মে অনুষ্ঠিত গণপরিষদের অধিবেশনে বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। ১৯৫৬ সালের ২৯ শে ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের সংবিধান সংশোধন করে বাংলাকে পাকিস্তানের দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়।

১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর ইউনেস্কোর প্যারিস অধিবেশনে ২১ শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে প্রস্তাব করা হলে ১৮৮ টি দেশ সমর্থন জানায় এবং প্রস্তাবটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত ও পাশ হয়। ২০০০ সাল থেকে জাতীসংঘের সদস্যভূক্ত দেশসমূহ ২১ শে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করছে।
আরও পড়ুন: যুক্তফ্রন্ট কখন গঠিত হয় এবং এর আদ্যোপান্ত। মুক্তিযুদ্ধে জর্জ হ্যারিসনের অবদান। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন কে শহীদ মিনার কিসের প্রতীক শব্দের ক্ষুদ্রতম অংশকে কি বলে মুক্তিযুদ্ধের সময় শরণার্থীরা কোথায় এবং কিভাবে আশ্রয় পেয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পক্ষের ভূমিকা বিস্তারিত। আবু লাহাবের স্ত্রীর নাম কি